(প্রথম পর্ব) এই কিছুদিন আগের কথা, একটা পাগল গড়িয়াহাটের মোড়ে সকাল থেকে সন্ধ্যে ট্র্যাফিক পুলিশদের সঙ্গে সঙ্গে ট্র্যাফিক সামলানো সামলানো খেলা খেলত।
ওয়াশিং মেশিন
মা আর বাবা বসে আছেন। সামনের টেবিলে চা আর বিস্কুট – শীতের রোদ পীঠে পড়েছে। বারান্দার একপাশে একটা চন্দ্রমল্লিকার গাছ। মফঃস্বলের শেষ বিকেল।
পরিবার (দ্বিতীয় পর্ব)
বাঙালী স্ত্রী’দের একটা অসম্ভব গুণ ওনারা যখন যেখানে থাকেন তার থেকে বহু দুরের জীবন মিস করতে শুরু করেন। আমার স্ত্রী যখন কোলকাতায় আর আমি মুম্বাই, তখন মুম্বাইয়ের জীবন ছিল শ্রেষ্ঠ।
পরিবার (প্রথম পর্ব)
সুমিত সান্যালের সঙ্গে আমার পরিচয়, হ্যাঁ তা প্রায় বছর দশেক তো হবেই।
চল্লিশের ওপারে আমার বন্ধুরা, যারা কন্যাদায়গ্রস্ত, তারা যখন ফেসবুক একাউন্ট খুলে ‘গোপনে মদ ছাড়ান’ স্টাইলে হবু-জামাইকুলের প্রোফাইল দেখে বেড়াত
তেরোতলায় (তৃতীয় পর্ব)
“রাকা, ও কথা থাক এখন।” ওর দিকে চেয়ে রইলাম । সেই সাদা সুন্দর ড্রেসটা, যেটা সবসময় পরে থাকে ও । ছোট করে কাটা চুল, কখনো বাড়তে দেখি না । ও যে সাধারণ একটা মেয়ে নয়, সে তো আমি বুঝতে পারি।
তেরোতলায় (দ্বিতীয় পর্ব)
ঘুম ভেঙে উঠে মনে হলো এতো স্পষ্ট স্বপ্ন আমি আগে কখনো দেখিনি । কিন্তু খুব মিষ্টি, আমি নিজের মনেই একটু হেসে বাথরুমে আয়নার সামনে দাঁড়াতেই মনে হলো আমার বাঁ দিকের গালের নিচে যেন সূক্ষ্ম একটু আবিরের গুঁড়ো ।
তেরোতলায় (প্রথম পর্ব)
বিকেলবেলায় নতুন রহস্যগল্পটা নিয়ে বসেছি, মা অফিস থেকে ফিরে ধমক দিয়ে বললেন, “সবসময় কি বই মুখে করে থাকিস বল তো। বড্ড একা একা স্বভাব তোর ।
গাধা
রেললাইনের ধার। ঘাসের মধ্যে এক রকম ফুল গজিয়েছে। লাল আর সাদা। ছোট, ছোট – অসংখ্য। একটা লম্বা ঘাসের ডগায় একটা ফড়িং এসে বসেছে – থরথর করে কাঁপছে তার ডানা।
ভাইরাস
মেঘলা আকাশ, ভেজা ভেজা চারপাশ আর ভাইরাস, সব কিছুর কেমন একটা আলগা যোগসূত্র আছে। ঝকঝকে রোদ ভরা দিনে এমনিই সব ভালো লাগে, আত্ম্যপ্রত্যয় টইটুম্বুর থাকে, বিশ্বাস অটল।
বিশ্বাসে মিলায় মানুষ
আমেরিকাতে কাজের লোক রাখা চাট্টিখানি কথা না, কারণ এদেশে আইন হলো বিভিন্ন রাজ্যের ন্যূনতম মজুরি মেনে তাদের যথাযথভাবে বেতন দিতে হবে। ঘর পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে তাদের দর আবার অনেকটাই বেশি।