‘তান্ত্রিক শিখা রাণী ‘ এখানে যাদু, টোনা, বান মারা হয়। এরকম একটা দেয়াল পোস্টারের সামনে মেয়েটা দাঁড়িয়ে ছিলো।
মানবী
মানব-অবয়বের আবরণে,
আমার অন্তরাত্মা সৃজীত হয়েছিল মানবী রূপেই।
সৃজনকর্তার হয়ত ছিল
কোনো সুপ্ত বাসনা!
নিঃশব্দরা কথা বলে
কান পেতে কোনোদিন শুনেছো-
তন্দ্রাহারা রাতে আনমনে শুয়ে শুয়ে
কিংবা খোলা জানলার গরাদে হাত রেখে
জ্যোৎস্নাস্নাত সামনের শালবনের দিকে চেয়ে
নিমগ্ন অনুভবের সাঁতার
নিমজ্জিত পানকৌড়ি
ডানা ঝাপটা দিলো,
মেঘেরা হেসে ফেললো—ঠিক হলুদাভ আকাশের গায়ে স্কেচ টেনে টেনে
মায়াজাল
দিনরাত্রির দেহখণ্ডে সূর্য মায়াজাল —
সূর্যে অন্ধকার অদৃশ্য, কী অদ্ভুত, দৃশ্য নিঃস্ব !
দিন ফুড়ালে – অসম্ভব সুন্দর, রাত্রিদূত পাখির কন্ঠ।
স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন
অৰ্ধ শতক পেরিয়ে যেদিন
দিনগোনা ছিল সাথী
দেওয়া নেওয়ার শর্ত ফেলে
তোমায় প্রথম দেখি।
ইচ্ছে
ইচ্ছেরা রাতের আকাশে
জ্য়োৎস্না স্নাত ধ্রুবতারা,
ইচ্ছেরা বিপ্লব আনে
নিকোনো উঠোনে,
প্রশ্নাতীত প্রশ্নমালা
সশব্দ প্রশ্নরা নিঃশব্দ উত্তরে
নিঃশব্দ প্রশ্ন র সশব্দ উত্তরে
সশব্দ প্রশ্নর সশব্দ উত্তর
কিম্বা নিঃশব্দ প্রশ্ন নিঃশব্দ উত্তর
সব কিছু লিপিবদ্ধ প্রত্যাশা-