নাচছে দেখো হাঁসছে ওরা
হাওয়ার পিঠে ঘোড়সওয়ারী
ডাইনে বাঁয়ে ওপর নিচে
পেরিয়ে অনেক পৃথী বারি,
বৃষ্টি দিনের ছড়া
ভোরের থেকে বৃষ্টি পড়ে, পড়ে টাপুর টুপ্
বৃষ্টি পেয়ে গাছেরা সব ভিজছে মজায়, চুপ!
সূর্য আজ উঠলো নাকো আবছা অন্ধকারে,
বৃষ্টি ঝরে ফিস্ ফিসিয়ে কিংবা মুষলধারে!
আমার মধুমতী
আমার হৃদয় খুঁড়লে একটা মধুমতী পাবে,
যার চরাচর জুড়ে পাখির আনাগোনা।
আমার প্রার্থনায় সে নদী বাস করে,
পাশে বসে, কানে কানে শুনিয়ে যায় বাদলা দিনের ঝমঝম সুর।
অহ লখিন্দর
– অহ লখিন্দর জাও কই? ই ভেলায় ভেস্যে ভেস্যে?
– দেখতে লারছ? কান্যা নাআকি?
বেউলা লি জাচ্ছে আমার পরান্ড্যা ফিররে আনার জন্যি
– হাহাহাহাহাহাহাহ
বাতাসের ঠিকানা খুঁজি
বছরের পর বছরের এভাবে প্রশ্নহীন হয়ে আছি । আমি তো জানতে চাই নি তোমার ভাষা কি? কিংবা তোমার নাম? তোমার ঠিকানা? তুমিও প্রশ্ন না করে দিনের পর দিন আছো নক্ষত্রের আলো নিয়ে।
রয়েছ মননে
কবি ছাড়া এই দুচোখে এ মনে
আর কারো নেই ঠাঁই…
যা যা মনে ভাবি বহু বহু আগে
লিখেছেন কবিতায়।
ঘোড়া চাঁদ দেখছে
আমাদের অন্তর্লীন ক্ররতা আজ রবিন পাখি ।
যীশুর মত প্রকৃতির ক্ষমা রক্ত মেখেছি পাখায় ।
ভাইরাসের চিঠি
এবারে হার স্বীকার করে নাও কনিষ্ঠ।
তোমাকে ভূমিষ্ঠ হতে দেখেছি, যদিও বড় আর বিস্তৃত হয়েছো তারপরে