কবি ছাড়া এই দুচোখে এ মনে
আর কারো নেই ঠাঁই…
যা যা মনে ভাবি বহু বহু আগে
লিখেছেন কবিতায়।
|| সুখ ||
শঙ্কর কর্মকারের ঘরে পাবে নাএমন নেশাদ্রব্য নেই। সিগারেট, মদ গাঁজা তো পাবেই, চরস, হেরোইন, এল এস ডি, এক্সটাসি, ইত্যাদি কত নিষিদ্ধ আর ততটা নিষিদ্ধ নয় এমন পার্টি ড্রাগ ওর ঘরে আছে ভাবতে পারবে না।
ঘোড়া চাঁদ দেখছে
আমাদের অন্তর্লীন ক্ররতা আজ রবিন পাখি ।
যীশুর মত প্রকৃতির ক্ষমা রক্ত মেখেছি পাখায় ।
তিন বছর হয়ে গেলো
একটু পরেই বাবাকে চা দিতে হবে, জানলা দিয়ে দেখতে পেলো অনেক পলাশ বাগানে ঝরে আছে, বাবার পেয়ারের ছাগল প্যালারাম মন দিয়ে সেগুলো খাচ্ছে।
জ্যোৎস্নার পাখি
সিনেমাটা দেখে ফিরে এসে অবধি দারুণ হইচই হচ্ছিলো। অবিনাশদা হিঙের কচুরি আর মাংসের ঘুগনি শুদ্ধু চায়ের ট্রে এনে রাখতেও থামলো না।
(পর্ব২) অন্য জগৎ
এবার সময়কাল ১৯৯৮, তিন বান্ধবী রমিতা, অদিতা আর বনানী হঠাৎই ঠিক করলো দু রাতের জন্য শান্তিনিকেতন ঘুরতে যাবে। সেখানে অদিতার একটা ছোট্টো মিষ্টি বাড়ি আছে ….
ভাইরাসের চিঠি
এবারে হার স্বীকার করে নাও কনিষ্ঠ।
তোমাকে ভূমিষ্ঠ হতে দেখেছি, যদিও বড় আর বিস্তৃত হয়েছো তারপরে
এগারো নম্বর
অনুপম দাশগুপ্ত একটা বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানে কাজ করে। সারাদিন তার অফিসের ল্যাবে যন্ত্রের সামনে কেটে যায়। তার কাজের লোক হিসাবে বেশ সুনাম আছে।
(পর্ব ১) অন্য জগৎ
ভারতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় প্রচুর ছেলে নেওয়া হয়েছিল ব্রিটিশ আর্মি তে পাঁচ বছরের চুক্তি করে। যুদ্ধ শেষে তাদের সবাইকেই স্বেছাবসর নিতে বলা হয়।
শূন্যকথা
কথা বলি এক সব
শুন দিয়ে মন
শুরু থেকে শেষ, আছে
শূন্য অনুক্ষণ