আমার হৃদয় খুঁড়লে একটা মধুমতী পাবে,
যার চরাচর জুড়ে পাখির আনাগোনা।
আমার প্রার্থনায় সে নদী বাস করে,
পাশে বসে, কানে কানে শুনিয়ে যায় বাদলা দিনের ঝমঝম সুর।
মায়ের জন্মদিন
কাপ ডিশগুলো ধুয়ে রাখতে গিয়ে মনে পড়ল আজ আমার মায়ের জন্মদিন | মা কোনদিন এইসব দিনগুলোকে অনেক লোক ডাকার উপলক্ষ্য হয়ে উঠতে দিতো না |
একটা ইচ্ছা, দুটো মৃত্যু আর কিছু খুচরো স্বপ্ন (তৃতীয় ও অন্তিম পর্ব)
এর পরের দুদিন রাখী আর স্কুলে গেল না। সারাদিন বাড়িতে রইল দুটি নির্বাক প্রাণী আর মীরা রোডের তিন তালার দু কামরার ফ্ল্যাট ঢেকে রইল উনুনের ধোঁয়ায় নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসার মত একটা অস্বস্তি আর গাঢ় নৈঃশব্দে।
একটা ইচ্ছা, দুটো মৃত্যু আর কিছু খুচরো স্বপ্ন (দ্বিতীয় পর্ব)
মুম্বাইতে উমেশ ভাটের মত বড় মাপের প্রযোজকের ব্যানারেও বানীর হিন্দী ছবি একদম চলল না। খুব ঝড়তি দু একটা ফিল্ম ফেস্টিভেলে গেলেও কোন বড়সড় আঁচর ওই ছবি জনমানসে বা চিত্র সমালোচকদের হৃদয়ে কাটতে পারল না।
একটা ইচ্ছা, দুটো মৃত্যু আর কিছু খুচরো স্বপ্ন (প্রথম পর্ব)
বানীব্রত’র একদম ইচ্ছা ছিল না বম্মা’র মুখাগ্নি ও করে। হোয়াই? নানা ওটা দাদাভাই ছাড়া আর কেউ করতে পারে না। দাদাভাই একান্ত না পারলে কুট্টি করুক। ওর তো মা।
অহ লখিন্দর
– অহ লখিন্দর জাও কই? ই ভেলায় ভেস্যে ভেস্যে?
– দেখতে লারছ? কান্যা নাআকি?
বেউলা লি জাচ্ছে আমার পরান্ড্যা ফিররে আনার জন্যি
– হাহাহাহাহাহাহাহ
বাতাসের ঠিকানা খুঁজি
বছরের পর বছরের এভাবে প্রশ্নহীন হয়ে আছি । আমি তো জানতে চাই নি তোমার ভাষা কি? কিংবা তোমার নাম? তোমার ঠিকানা? তুমিও প্রশ্ন না করে দিনের পর দিন আছো নক্ষত্রের আলো নিয়ে।
উজবুক
“আরে ইগনোর করবি, এক কান দিয়ে ঢোকাবি আর অন্য কান দিয়ে বার করবি”
পিয়া বললো মিতুন কে। একমাত্র মিতুনই জানে যে এটা বলা সোজা কিন্তু করা শিবের অসাধ্য!
রাণা ও কুমারঃ
ঘোর বন।
মস্ত গাছ
ঝুপসী পাতা।
সূর্য সোনা।
বংশধারা
মাংস খান তো?
নিশ্চয়ই, খুব ভালোবাসি
শুয়োর হলে আপত্তি আছে কি, কারণ ঐটি আমার ভাঁড়ারে আছে,আর কিছু আজ জোগাড় করা মুশকিল, কুড়াতলির হাট শুক্রবারে বসে, আজ তো মোটে বুধবার।