মেয়েটা কফিতে সশব্দে একটা চুমুক দিলো। আমার প্রশ্নটা গা করলো না। এই বাইশ-তেইশ বছরের মেয়েরা লাজুক টাইপ হয়ে থাকে। আর এই মেয়েটা ভদ্রতার বালাই নেই, তার সমস্ত মনযোগ কফিতে।
শুভক্ষণ
মাথার দুপাশের শিরা দপদপ করছে। টেনশনে নয় বিরক্তিতে আর ঘৃণায়। ছয়ত্রিশ ডিগ্রি তাপমাত্রায় যদি এসব কথা হেয়ালির মতো কেউ বলে যায়,
অমিত্রাক্ষর
‘তান্ত্রিক শিখা রাণী ‘ এখানে যাদু, টোনা, বান মারা হয়। এরকম একটা দেয়াল পোস্টারের সামনে মেয়েটা দাঁড়িয়ে ছিলো।
কাজল বউ
বাড়িতে আজ সাজ সাজ রব। বউ আসছে তাই। বিয়ে টা তাড়াহুড়া করে করাতে হল মৃদুলদার। ফাল্গুন মাস নাকি বিয়ের জন্য ভাল সময়।
বিরহিনী
প্রেম বা ভালোবাসা আমার কাছে এক পবিত্র শব্দ আমি মনে করি ভালোবাসা ছাড়া জীবনে কোনো কিছু অর্জন করা যায় না। আমাদের প্রত্যেকের জীবনে ভালোবাসার দরকার।
মানবী
মানব-অবয়বের আবরণে,
আমার অন্তরাত্মা সৃজীত হয়েছিল মানবী রূপেই।
সৃজনকর্তার হয়ত ছিল
কোনো সুপ্ত বাসনা!
একতারা
কমলা রঙের সাজানো বাউলের বেশ নিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে আসে কৃষ্ণদাস বাউল। কৃষ্ণদাসের সাজগোজ দেখে বোষ্টুমি কৃষ্ণদাসী এগিয়ে আসে–“এই সাত সকালে কোতায় বেরুচ্চো?”
হাওয়া বদল
এই আপু , শোনো যা মজার কাণ্ড হয়েছে। এইটুকু বলে নিশাত হো হো করে হেসে গড়িয়ে পড়ল। আমি বিরক্তি চেপে বললাম , কি হয়েছে সেটা বল।
নিঃশব্দরা কথা বলে
কান পেতে কোনোদিন শুনেছো-
তন্দ্রাহারা রাতে আনমনে শুয়ে শুয়ে
কিংবা খোলা জানলার গরাদে হাত রেখে
জ্যোৎস্নাস্নাত সামনের শালবনের দিকে চেয়ে
মুরোদ
‘এত অবুঝ তুমি,
কেন!’