চোখ দুটো ছাড়া কিছু দেওয়ার ছিলো না।
প্রিয়জন চলে গেলো , সময় দিলোনা।
ক্যানসার ছড়িয়েছে বিষ নিঃসাড়ে,
কেমো আর কতদিন আগলাতে পারে,
কাপ ডিশ ও ভাঙা সকাল (দ্বিতীয় পর্ব)
-কয়েকবার টুকটাক ঘটনা হয়েছে, আমি সব বলছি।তাছাড়া উনি যথেষ্ট শান্ত প্রকৃতির মানুষ।এমনকি ওর অফিসের স্টাফেরাও খুব নাম করত।আমাকে বলত, ‘বৌদি আপনি প্রতীকদাকে কি খাওয়ান? কোন রাগ নেই। যা বলি হেসে উড়িয়ে দেয়।’
কাপ ডিশ ও ভাঙা সকাল (প্রথম পর্ব)
এই চন্দনা কোথায় আছো? এদিকে তাড়াতাড়ি আরো দুকাপ চা দিয়ে যাও।
ভিতর থেকে আওয়াজ এল, ‘আমি তো একটু আগেই দু’কাপ চা দিয়ে এলাম।‘
–তুমি দেখলে না সুমনা এলো।সুমনাকে মনে আছে?
দুর্বিপাকের ২০২০
শীত প্রায় চলে যাবে যাবে ভাবছে এই সময় বসন্ত এসে গেল একঝাঁক আনন্দ নিয়ে। খুব ভালো লাগছে এখন, শীতের দাপট আর যেন ভালো লাগছিল না। Massachusetts এর একটি শহর Shrewsbury যেখানে আমরা থাকি।
গ্লাটন
মেষপালকের গানে
এ ধরা শান্ত হয়
চরাচরে ভাসে
শিমূল তুলোর মতো সুখ
জীবন ধাঁধা
টুকরো টুকরো স্মৃতি দিয়ে আঁকা
জীবনের জলছবি,
ক্রমে ক্রমে সে যে পূর্ণতা পায়
জোড়া লেগে যায় সবই।
আঠাশে এপ্রিল
এই দিনটা এখনো কেন মনে আছে যেন,
ভর সন্ধ্যেতে বসে মনে মনে তাই
খানিকটা সাল-তামামি করছিলাম,
ঘুরে ফিরে কয়েকটা কথাই খালি
অনু পরিবার
চিৎকার করে পড়ছিল না বলে তিতিকে তিতির মা বকছিল | তারপর যেই একটু চুপ করে থেকে, তিতি আবার জোরে জোরে পড়তে শুরু করলো, অমনি বীথি চায়ের জল বসাতে চলে গেল |
ভালোবাসা
কত বৃষ্টিভেজা পথ,
হেঁটে গেছি আমরা একসাথে।
নিতাম না কোনো বর্ষাতি।
বৃষ্টি নামার মুহুর্তে