সত্যি আমরা কেউ ভুলি না ২১ শে ফেব্রুয়ারির কথা। ওপার বাংলার মানুষ তো নয়ই – এপার বাংলার মানুষ ও নয়। ভুলি না সেদিন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস।
ওয়াশিং মেশিন
মা আর বাবা বসে আছেন। সামনের টেবিলে চা আর বিস্কুট – শীতের রোদ পীঠে পড়েছে। বারান্দার একপাশে একটা চন্দ্রমল্লিকার গাছ। মফঃস্বলের শেষ বিকেল।
মোম-জ্যোৎস্নার কান্না
মনের পাতায়, তোমার মুখের ছবি রেখেছি,
ইচ্ছে মত কথা বলে, আমি সময় কাটানো ধরেছি।
তুমি আমার সেই চিঠিটা, পেয়েছো কি না, জানিনা,
পাঠানোর পরে, খবর নিতে পারিনি, তোমরা চলে গেলে কিনা!
দেবেশ রায়, কয়েক মিনিট ও আমি
আমি কোন অধ্যাপক বা বাংলার শিক্ষক নই যে দেবেশ রায়’কে নিয়ে তাঁর উপন্যাস বা গল্প নিয়ে আলোচনা করব। তবে আমার বাড়ির দু’কিলোমিটারের মধ্যেই তিনি থাকতেন।
কর্কশ
তোমাকে ছুঁয়ে দেখেছি। কর্কশ।
তোমার চোখের পাতা ছুঁয়েছি। ধূলিমাখা।
তোমার বাহু ছুঁয়ে বুঝেছি তুমি অনাদি উর্ধবাহু।
চন্দ্রালোকিত রাতে তোমায় বন্ধ চোখে দেখেছি।
পরিবার (দ্বিতীয় পর্ব)
বাঙালী স্ত্রী’দের একটা অসম্ভব গুণ ওনারা যখন যেখানে থাকেন তার থেকে বহু দুরের জীবন মিস করতে শুরু করেন। আমার স্ত্রী যখন কোলকাতায় আর আমি মুম্বাই, তখন মুম্বাইয়ের জীবন ছিল শ্রেষ্ঠ।
বাবা আমার ক্ষুদে ইভান
আমার বাবা ছবি লেখে
গল্প আঁকে আঁচড়ে,
আমার বাবা হাওয়ার সাথে কথা বলে
ঘোড়া চালায় বাতাসে;
পরিবার (প্রথম পর্ব)
সুমিত সান্যালের সঙ্গে আমার পরিচয়, হ্যাঁ তা প্রায় বছর দশেক তো হবেই।
চল্লিশের ওপারে আমার বন্ধুরা, যারা কন্যাদায়গ্রস্ত, তারা যখন ফেসবুক একাউন্ট খুলে ‘গোপনে মদ ছাড়ান’ স্টাইলে হবু-জামাইকুলের প্রোফাইল দেখে বেড়াত
তেরোতলায় (তৃতীয় পর্ব)
“রাকা, ও কথা থাক এখন।” ওর দিকে চেয়ে রইলাম । সেই সাদা সুন্দর ড্রেসটা, যেটা সবসময় পরে থাকে ও । ছোট করে কাটা চুল, কখনো বাড়তে দেখি না । ও যে সাধারণ একটা মেয়ে নয়, সে তো আমি বুঝতে পারি।
তেরোতলায় (দ্বিতীয় পর্ব)
ঘুম ভেঙে উঠে মনে হলো এতো স্পষ্ট স্বপ্ন আমি আগে কখনো দেখিনি । কিন্তু খুব মিষ্টি, আমি নিজের মনেই একটু হেসে বাথরুমে আয়নার সামনে দাঁড়াতেই মনে হলো আমার বাঁ দিকের গালের নিচে যেন সূক্ষ্ম একটু আবিরের গুঁড়ো ।